ফের একসঙ্গে শাহরুখ-আনুশকা

Logoআপডেট:
রবিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০১৬






এবি ডেস্ক
দীর্ঘদিন পর আবারও জুটিবেঁধে অভিনয় করতে যাচ্ছেন বলিউড বাদশা শাহরুখ খান ও  হার্টথ্রব অভিনেত্রী আনুশকা শর্মা।





বলিউডের অন্যতম সফল পরিচালক ইমতিয়াজ আলীর নতুন একটি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ
হয়েছেন তারা। এতে একজন শিখ পর্যটকের ভূমিকায় দেখা যাবে শাহরুখকে। তবে
ছবিটির নাম এখনো ঠিক হয়নি। এ খবর জানিয়েছে ভারতীয় দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া।
লন্ডন ও পাঞ্জাবে ছবিটির শুটিং হবে। আনুশকা এখন ব্যস্ত আছেন সালমান খানের
সঙ্গে ‘সুলতান’ ও রণবীর কাপুরের সঙ্গে ‘এ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল’ ছবির কাজ
নিয়ে। ‘রায়িস’ আর ‘ফ্যান’ ছবির কাজ শেষ করে শাহরুখ শুরু করতে যাচ্ছেন নতুন
আরেকটি ছবির কাজ। যেখানে শাহরুখের বিপরীতে প্রথমবারের মতো অভিনয় করছেন
আলিয়া ভাট।






২০০৮ সালে শাহরুখ খানের বিপরীতে ‘রব নে বানাদি জোড়ি’ ছবির মাধ্যমে
বলিউডে পা রাখেন আনুশকা। এরপর যশ চোপড়ার শেষ ছবি ‘যাব তাক হ্যায় জান’- এও
শাহরুখ-আনুশকাকে পাওয়া যায়। ওই ছবিতে আরো ছিলেন ক্যাটরিনা কাইফ।  পরিচালক
ইমতিয়াজ আলীর সঙ্গে শাহরুখ ও আনুশকার এটাই প্রথম কাজ। তবে এর আগে ‘রকস্টার’
ছবিতে আনুশকার কাজ করার কথা ছিল। যদিও পরে রকস্টারে রণবীরের বিপরীতে অভিনয়
করেছিলেন নার্গিস ফাখরি। সেটাই ছিল বলিউডে নার্গিসের প্রথম ছবি।




ফারুক আহমেদের 'হাউ মাউ খাউ'

Logoআপডেট:
রবিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০১৬






এবি প্রতিবেদক
ছোটপর্দার দর্শকনন্দিত অভিনেতা ফারুক আহমেদ অভিনয়ের পাশাপাশি নাটক রচনায়ও বেশ সুনাম অর্জন করেছেন।





অভিনয়ের পাশাপাশি ১৯৯৭ সাল থেকে তিনি নাটক রচনাও করছেন। তার লেখা নাটক
প্রথম নির্দেশনা দেন শহীদুজ্জামান সেলিম। নাম ছিল উচ্চ বংশ পাত্র চাই। এরপর
থেকে নিয়মিত-অনিয়মিত নাটক লিখছেন ফারুক আহমেদ। তবে ধারাবাহিক নাটক রচনা
অনেক সময়ের ব্যাপার বিধায় ফারুক আহমেদ এতদিন অভিনয়ে ব্যস্ত থেকে শুধু একক
নাটকই রচনা করছিলেন।






এবারই প্রথম কোনো ধারাবাহিক নাটক রচনা করেছেন তিনি। নাটকের নাম
মেঘেদের সংসার। এরই মধ্যে নাটকটির ১৩ পর্ব নির্মাণের কাজ শেষও করেছেন তিনি।
এছাড়া আসছে ঈদ উপলক্ষে সাত পর্বের ধারাবাহিক নাটকও রচনা করেছেন ফারুক
আহমেদ। নাম 'হাউ মাউ খাউ'। এটি নির্মাণ করবেন অনিমেষ আইচ। দু’টি ধারাবাহিক
নাটক রচনা প্রসঙ্গে ফারুক আহমেদ বলেন, দু’টি নাটকেরই গল্প কমেডি ঘরানার।
দর্শক দেখে খুব মজা পাবেন এটা নিশ্চিত বলতে পারি আমি নাটকের রচয়িতা হিসেবে।
তবে হাউ মাউ খাউ নিয়ে আমি একটু বেশিই আনন্দিত। কারণ, আমি নিজেই নাটকটি
লেখার সময় অনেক হেসেছিলাম। দর্শক তো হাসবেনই।





এবার বাংলাদেশের ছবিতে দেব!

Logoআপডেট:
রবিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০১৬






এবি ডেস্ক
টালিগঞ্জের
জনপ্রিয় হিরো জিৎ, সোহম, প্রসেনজিৎ, ওম, ইন্দ্রনীল, পরমব্রত ও অঙ্কুশ
ইতোমধ্যে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে অভিনয় করে খ্যাতি কুড়িয়েছেন। এবার তাদের
পথে হাঁটছেন ওপার বাংলার আরেক সুপারস্টার দেব।






কলকাতার চলচ্চিত্রে তার জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। একইসঙ্গে বাংলাদেশে
তার জনপ্রিয়তাও কম নয়। অনেকদিন ধরেই খবর উড়ে বেড়াচ্ছিল দেব বাংলাদেশ-ভারত
যৌথ প্রযোজনার ছবিতে অভিনয় করবেন। কিন্তু কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে
এবার সেই খবরের সঙ্গে শোনা গেল ঢাকাই ছবিতে আলোচিত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ
মাল্টিমিডিয়ার নাম।





শোনা গেছে, জাজ ও কলকাতার এসকে মুভিজের ব্যানারে অভিনয় করতে চলেছেন
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিবিদ-নায়ক দেব। সূত্রের খবর, ছবির নাম চূড়ান্ত না হলেও
দেবের সঙ্গে নাকি জাজের মাল্টিমিডিয়া প্রাথমিক কথা সেরে ফেলেছে। আর দেবের
বিপরীতে জাজ তার নিজের ঘরের নায়িকাই ব্যবহার করবে। শিগগিরই এ বিষয়ে
আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
উল্লেখ্য, প্রায় ১০ বছর আগে টালিউডে শুরু হয়
দেবের ক্যারিয়ার। এরপর নানা চড়াই উৎরাই কাটিয়ে তিনি এখন টলিউডের ‘দেব-দ্যা
সুপারস্টার’। অ্যাকশান- রোমান্টিক-কমেডি-নাচে-ফিগারে বরাবরই সফল তিনি।
বাণিজ্যিক ছবির বাইরেও গেল বছরে মুক্তি পাওয়া কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়ের
‘চাঁদের পাহাড়’ ছবিটি দেবকে অন্য এক উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছে।


মা হচ্ছেন শ্রেয়া ঘোষাল

Logoআপডেট:
রবিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০১৬




3

এবি ডেস্ক
ভারতের জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী শ্রেয়া ঘোষাল মা হতে যাচ্ছেন। সম্প্রতি একটি ফ্যাশন শোতে হাজির হয়েছিলেন এ গায়িকা।





এরপরই সবার নজরে আসে বিষয়টি। অবশ্য এখনো গণমাধ্যমের সামনে শ্রেয়া নিজে
কিছু বলেননি। তবে শ্রেয়ার ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম
জানাচ্ছে, শিগগিরই মা হতে যাচ্ছেন ভারত জয় করা টালিগঞ্জের এই শিল্পী।






গত বছরের ৫ ফেব্রুয়ারি অনেকটা চুপিসারেই দীর্ঘদিনের প্রেমিক এবং
হিপকাস্ক ডটকমের প্রতিষ্ঠাতা শৈলাদিত্যকে বিয়ে করেন শ্রেয়া। বিয়েতে শুধু
উপস্থিত ছিলেন পরিবারের সদস্য এবং কয়েকজন বন্ধু। বিয়ের পর সামাজিক যোগাযোগ
মাধ্যমে নিজের বিয়ের খবর দিয়েছিলেন। এবার মা হওয়ার বিষয়েও কি সেই পথেই
হাঁটাছেন এই গ্ল্যামারাস গায়িকা? শ্রেয়া ঘোষালের সঙ্গীত ক্যারিয়ার শুরু
কলকাতায়।  তবে ২০০২ সালে সঞ্জয় লীলা বনসালীর দেবদাস সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে
ক্যারিয়ার শুরু করেন। এ সিনেমাতে তার গাওয়া গান, ‘সিলসিলা ইয়ে চাহাত কা’,
‘বৈরি পিয়া’, ‘ছলক ছলক’, ‘মোরে পিয়া’, ‘ডোলা রে ডোলা’, মানুষের মনে আজও
শিহরণ জাগায়। এরপর বলিউডে বেশ কিছু সফল গান গেয়েছেন তিনি।





মুক্তির আগেই জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেল কুসুমের ‘শঙ্খচিল’

Logoআপডেট: মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ, ২০১৬
এবি ডেস্ক
গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় ভারতের ৬৩তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। আর এতে সেরা বাংলা ছবি হিসেবে পুরস্কার পেল বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনার ছবি ‘শঙ্খচিল’।

বাংলাদেশের কুসুম শিকাদার ও কলকাতার জনপ্রিয় নায়ক প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জি অভিনীত এ ছবিটি পরিচালনা করেছেন কলকাতার গৌতম ঘোষ। এতে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে আরও যেসব শিল্পী আছেন- মামুনুর রশীদ, শাহেদ আলী, রিয়াজ মাহমুদ জুয়েল, অরিন্দম শীল, ঊষসী চক্রবর্তী, শিশুশিল্পী সাঁজবাতি, অনুম রহমান খান, দীপংকর দে, প্রিয়াংশু চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ।

ছবিটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছেন হাবিবুর রহমান খান, ফরিদুর রেজা সাগর, প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জি ও মৌ রায়চৌধুরী। ছবিটি জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পর নিজের অনুভূতি জানিয়ে ছবির প্রযোজক হাবিবুর রহমান খান বলেন, “আমি যখন চলচ্চিত্র প্রযোজনা করি, তখন পুরস্কারের কথা চিন্তা করি না। তবে পুরস্কার পেলে আনন্দ দ্বিগুণ হয়। ‘শঙ্খচিল’ পুরস্কার পাওয়ায় ভালো লাগছে। আশা করছি, ছবিটি দর্শকের ভালো লাগবে।”


১৯৪৭ সালের দেশভাগ, স্বজন হারানোর যন্ত্রণা, দেশান্তর- এগুলো ‘শঙ্খচিল’ ছবির বিষয়বস্তু। এর শ্যুটিং হয়েছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার টাকি ও বাংলাদেশের কয়েকটি স্থানে।  ছবিটির প্রযোজনা করেছে ইমপ্রেস টেলিফিল্ম ও আশীর্বাদ চলচ্চিত্র। বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশে ‘শঙ্খচিল’ মুক্তি পাবে আগামী ১৫ এপ্রিল। গত বছরের ডিসেম্বরেই ছবিটি ভারতের সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্র পায়। ভারতে কোনো ছবি ছাড়পত্র পাওয়ার পর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য বিচারকম-লী সেই ছবিকে প্রতিযোগিতায় স্থান দিতে পারেন। মুক্তির আগেই জাতীয় পুরস্কার পাওয়ায় ছবিটির সাফল্য নিয়ে আশাবাদী সংশ্লিষ্টরা।


এদিকে ভারতের এ জাতীয় পুরস্কারে সেরা অভিনেতা হয়েছেন অমিতাভ বচ্চন (পিকু)। ‘তনু ওয়েডস মনু রিটার্নস’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেত্রী হয়েছেন কঙ্গনা রনৌত। সেরা চলচ্চিত্রের পুরস্কার পেয়েছে ‘বাহুবলী’।

চলুন দেখে নেওয়া যাক ভারতের ৬৩তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা হলেন কারা। উল্লেখযোগ্য ক্যাটাগরি তুলে ধরা হলো-


অভিনেতা - অমিতাভ বচ্চন (পিকু)
অভিনেত্রী - কঙ্গনা রানৌত (তনু ওয়েডস মনু রিটার্নস)
ছবি - বাহুবলী
বাংলা ছবি - শঙ্খচিল
সামাজিক ছবি - অটো ড্রাইভার
পরিবেশ বিষয়ে ছবি- ভালিয়া চিরাকুল্লা পক্ষীকাল
পরিচালক - সঞ্জয় লীলা বানসালি (বাজিরাও মাস্তানি)
হিন্দি ছবি - দম লাগাকে হাইসা
পার্শ্ব অভিনেত্রী -তানভি আজমি (বাজিরাও মাস্তানি)
পার্শ্ব অভিনেতা - সামুথিরাকানি (বারাণসি)
গায়িকা - মোনালি ঠাকুর (মোহ মোহ কে ধাগে)
গায়ক - মহেশ কালে
সংগীত পরিচালক - এম জয়াচন্দ্রন
জনপ্রিয় ছবি - বজরাঙ্গি ভাইজান
কোরিওগ্রাফার- রেমো ডি'সুজা (এবিসিডি-টু)
সেরা ছবি (শিশু বিভাগ) - দুরন্ত
সেরা স্পেশাল এফেক্টস - বাহুবলী


সমালোচক পুরস্কার - কালকি কোয়েচলিন (মার্গারিটা উইথ অ্যা স্ট্র)
সেরা সম্পাদনা: কিশোর টি-ই (ভিসারানি)
চিত্রনাট্য: জুহি চতুর্বেদি (পিকু) ও হিমাংশু শর্মা (তনু ওয়েডস মনু রিটার্নস)
সেরা সংলাপ: জুহি চতুর্বেদি (পিকু) ও হিমাংশু শর্মা (তনু ওয়েডস মনু রিটার্নস)
সেরা চিত্রগ্রহণ: সুদীপ চট্টোপাধ্যায় (বাজিরাও মস্তানি)
সেরা পোশাক পরিকল্পনা ও মেকআপ আর্টিস্ট: নানক শাহ ফকির
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র (ফিকশন)- ঔষাধ (মারাঠি)
নার্গিস দত্ত পুরস্কার - নানক শাহ ফকির



ছয় ধারাবাহিকে সাজু আহমেদ

Logoআপডেট: রবিবার, ২৭ মার্চ, ২০১৬
রিয়াদ হোসেন

সাজু আহমেদ। একজন প্রতিভাদীপ্ত সাংবাদিক, নাট্যকার, নির্দেশক ও  অভিনেতা।

মঞ্চ নাটক নির্দেশনা ও অভিনয়ের পাশাপাশি টিভি নাটক, টেলিফিল্ম ও চলচ্চিত্রে নিয়মিত অভিনয় করেন। সাম্প্রতিক সময়ে ৬টি ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করছেন তিনি।

এর মধ্যে কবরি সারোয়ার রচিত ও পরিচালিত চ্যানেল আইয়ের ধারাবাহিক ‘আবার আসিব ফিরে’, জয় সরকারের ‘নগর জীবন’ ও ‘ইন্দুবালা’, সুমন রেজার ‘টিভি পরিবার’, ফিরোজ আহমেদের ‘রিফিউজি গ্রাম’ এবং আরও একটি নতুন চ্যানেলের জন্য একটি ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করবেন তিনি। এর মধ্যে ‘আবার আসিব ফিরে’ এবং ‘নগর জীবন’ নাটকের শূটিং ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। নিয়মিত অভিনয়ের ধারাবাহিকতায় ছয় ধারাবাহিক নাটকের মাধ্যমে আলোচনায় এসেছেন সাজু আহমেদ। সম্প্রতি দয়াল সাহা রচিত এবং ফিরোজ আহমেদ পরিচালিত ‘বাবার সাইকেল’ নাটকে অন্ধ বাউল চরিত্রে  অভিনয় করেন তিনি।

এছাড়া এর আগে সাজু আহমেদ বেশ কয়েকটি ধারাবাহিক ও খন্ড নাটকে অভিনয় কওে ব্যপক প্রশংসিত হন। এর মধ্যে তার অভিনয়ে মনির হোসেন জীবন পরিচালিত ধারাবাহিক ‘গুনীন’ একুশেটিভিতে এবং ‘নীলছায়া’ বিটিভিতে, জহিরুল ইসলামের ‘সীমাবদ্ধ মানুষেরা’ দিগন্ত টিভিতে এবং মিনহাজ অভি পরিচালিত ঈদের ধারাবাহিক ‘শেষ অধ্যায়’ একুশেটিভিতে প্রচার হয়। এছাড়া সম্প্রতি আরটিভিতে প্রচার হলো অভিনীত সুমন রেজার ‘দেব্বু’, জি এম সৈকতের ‘আগুনের আর্তনাদ’। কয়েক বছর আগে কাজী টিপুর খন্ড নাটক ‘শূন্যস্থান পূরণ’ নাটকে অভিনয় করেন ।

সাজু আহমেদ ঢাকা মৌলিক নাট্যদলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এ দলের চারটিসহ মোট ১৫টি নাটকের নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। অন্তত ৩০টি মঞ্চ নাটকে অভিনয় করেছেন। দলের তৃতীয় প্রযোজনা ‘বিক্ষুব্ধ অতীত এবং নজরুল’ ও চতুর্থ প্রযোজনা ‘অপুর্ণতা’ নাটকের মহড়া করছেন। এছাড়া ‘ফেসবুক’ একটি শর্টফিল্ম নির্মাণ করেছেন। আরও একটি শর্টফিল্ম নির্মাণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন। তিনি শাহাদাত হোসেন লিটন পরিচালিত ‘টপ লিডার’ চলচ্চিত্রে অভিন করেছেন। এছাড়া তারেক মাহমুদের ‘চটপটি’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করার কথা রয়েছে। সংস্কৃতির সব অঙ্গণে সমান তালে বিচরণ করার প্রত্যয়ে নিজেকে প্রতিনিয়ত তৈরি করছেন বলে জানিয়েছেন। মঞ্চে কাজের পাশাপাশি নিয়মিত টিভি নাটক ও চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে চান স্বপ্রতীভ এই সংস্কৃতিজন।